নিয়মমত ঔষধের ব্যবহার নির্দিষ্ট করা। তাছাড়া ক্লিনিক্যাল প্রাকটিস মেডিসিন রিভিউ এবং ড্রাগ ইনফরমেশনের মত সেবামূলক পেশার মধ্যেই পড়ে।
ক্যারিয়ার গঠনে ফার্মেসির ভূমিকা –
S.S.C তে জি পি এ ২.৫ পেয়ে পাশ করে যারা প্রথমত রাস্তাছেড়ে প্রফেশনাল কোর্সে পড়াশোনা করতে চাও, তাদের জন্য ভাল খবর হল ভবিষ্যতে ভাল ক্যারিয়ার গঠনের জন্য অল্প বয়সেই Diploma in Pharmacy কোর্সটি সম্পন্ন করে অনায়াসে একটি সরকারী (নিশ্চিত চাকুরী) অথবা বেসরকারী ভাল চাকুরী করতে পারবে। ফার্মাসিষ্ট হিসাবে মোটামুটি তোমরা চার ধরনের কাজ করতে পারো –
সাধারনত একজন Diploma Pharmacist কোর্স সম্পন্ন করে চাকুরীর শুরুতেই ৬০০০-৮০০০ বেতন পায়। এছাড়া ইন্ডাসট্রিয়াল ফার্মাসিষ্টের বেলায় শুরুতেই ৮০০০- ১০০০০/= বেতন পায়।
এই চাকুরীটা যদি উচুদরের ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানী হয় সেক্ষেত্রে শুরুতেই ১৫০০০-২০০০০/= বেতন হতে পারে। একটু চোখকান খোলা রাখলেই বুঝতে পারবে ফার্মাসিষ্টের পেশার কাজ কিন্তু উর্ধ্বমুখি। আমাদের জনসংখ্যা যেভাবে বাড়ছে আর মেডিকেল সায়েন্স এর উন্নতি যত দ্রুত হচ্ছে তারজন্য প্রতিদিনই বাজারে আসছে নতুন নতুন ঔষধ এতে ফার্মাসিস্টদের চাহিদা বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাড়তে বাধ্য। এছাড়া বিদেশের বাজারে বাংলাদেশের ঔষধ রপ্তানির সুযোগ যত বাড়ছে, ফার্মাসিস্টদের পেশার গুরুত্বও তত বাড়ছে।
ফার্মেসী পড়তে যেসমস্ত ল্যাব প্রয়োজন –
চাকুরির ক্ষেত্র সমূহ –